এখনকার দিনে মহিলাদের মধ্যে অন্যান্য ক্যান্সারের থেকে breast cancer অনেক বেশি prevalent হয়ে উঠেছে। এই ধরনের ক্যান্সার প্রধানত breast এর cell এ তৈরি হয়। এছাড়া অনেকসময় breast এর ডাক্ট এবং লোবিউলেও তৈরি হতে পারে। এটি মহিলাদের মধ্যে সবচেয়ে common ক্যান্সার হলেও কিছু ক্ষেত্রে পুরুষদেরও breast cancer হতে পারে। যখন breast এর cell গুলি অনিয়ন্ত্রিত ভাবে বাড়তে থাকে তখন টিউমার তৈরি হয়, এই টিউমার শরীরের অন্যান্য অংশেও ছড়িয়ে পড়তে পারে।
ব্রেস্ট ক্যান্সারের প্রধান লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে breast বা underarm এ মধ্যে lump তৈরি হওয়া। Breast এর shape বা size এর পরিবর্তন, nipple discharge, এবং skin এর উপর গর্ত তৈরি হওয়া। এই ধরনের লক্ষণ দেখা দিলে তাড়াতাড়ি চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন। Breast cancer হয়েছে কিনা তা জানার জন্য মেমোগ্রাম, আল্ট্রাসাউন্ড, এবং বায়োপসির মতো বিভিন্ন পরীক্ষা করা হয়। নিয়মিত স্ক্রিনিং-এর মাধ্যমে প্রাথমিক পর্যায়ে ক্যান্সারের growth কে ধরে ফেলা যেতে পারে। Early stage এ ক্যান্সার ধরতে পারলে চিকিৎসার ফলাফল অনেক better হতে পারে।
আজকের দিনে মহিলাদের জন্য ব্রেস্ট ক্যান্সার মারাত্মক হয়ে উঠেছে মূলত দেরিতে রোগ ধরা পড়ার কারণে। ক্যান্সার যখন origin থেকে শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে যায়, সেই সময় diagnosis করা কঠিন হয়ে পড়ে। অনেকে early stage এ symptoms চিনতে পারেন না, ফলে রোগ হওয়ার অনেক দিন পর এটি ধরা পড়ে।
Breast cancer প্রতিরোধের জন্য নিয়মিত স্ক্রিনিং করানো, healthy lifestyle maintain করা অত্যন্ত জরুরি। এর চিকিৎসার মধ্যে সার্জারি, রেডিয়েশন, কেমোথেরাপি, এবং হরমোন থেরাপি included থাকে। ক্যান্সার যত আগে ধরা পড়বে, চিকিৎসার ফলাফল ততই better হবে।
মানুষের মধ্যে Breast Cancer awareness বাড়ানো ব্রেস্ট ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের অপরিহার্য উপায়। মহিলাদের নিয়মিত self-test এবং স্ক্রিনিং-এর গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতন করতে হবে। অনেক মহিলা breast cancer এর risk সম্পর্কে জানেন না বা early stage এ diagnosis এর গুরুত্ব বুঝতে পারেন না। Community efforts, social media awareness এবং breast cancer awareness month এর মতো ইভেন্টগুলিতে cancer এর symptoms এবং কী ভাবে একে early stage এ প্রতিরোধ করা যায় তা নিয়ে মহিলাদের মধ্যে awareness বাড়াতে হবে। সচেতনতা বৃদ্ধি মহিলাদের স্বাস্থ্যকে ঠিক রাখতে এবং early stage এ রোগ ধরার মাধ্যমে প্রাণহানী কমাতে সাহায্য করতে পারে।