এর আগে আমরা পুরুষ এবং মহিলাদের individual ক্যান্সার গুলির symptoms এবং প্রতিরোধ নিয়ে আলোচনা করেছি। এগুলি ছাড়াও এমন কিছু ক্যান্সার আছে যেগুলি
পুরুষ ও মহিলা উভয়ের মধ্যেই common. আজ আমরা সেগুলি নিয়ে আলোচনা করবো।
বেশি বয়সের পুরুষ এবং মহিলা উভয়ের মধ্যে একটি মারাত্মক ক্যান্সার হলো কোলন ক্যান্সার। এর symptoms গুলি হলো –
– এই ক্যান্সার এর প্রধান লক্ষণ হলো মলের সাথে রক্তপাত।
– bowel habits এর পরিবর্তন। ডায়রিয়া এবং কোষ্ঠকাঠিন্য বা constipation হওয়া এই ক্যান্সারের আরেকটি প্রধান symptom.
– পেটের মধ্যে স্থায়ী একটি অস্বস্তি বা ব্যথা অনুভব করা।
– হটাৎ অজানা কারণে শরীরের ওজন অনেক কমে যাওয়া।
– মল ত্যাগের পরেও সম্পূর্ণ ভাবে খালি না হওয়ার অনুভূতি থাকা।
প্রতিরোধ:
– ৪৫ বছর বয়সের পর থেকে এই symptoms গুলির কোনোটি দেখা গেলে কলোনোস্কপির মাধ্যমে নিয়মিত স্ক্রীনিং করতে হবে।
– diet এর মধ্যে high-ফাইবার যুক্ত খাদ্য যেমন ফল, শাকসবজি এবং whole grains যুক্ত খাবার খেতে হবে।
– শরীর কে সতেজ এবং স্বতঃস্ফূর্ত রাখতে বিভিন্ন physical activity তে অংশ নিতে হবে।
– diet থেকে processed red meat এর পরিমাণ যতটা সম্ভব কম করতে হবে।
Colon cancer ছাড়া বয়স্ক পুরুষ এবং মহিলা দের মধ্যে stomach cancer একটি গুরুত্বপূর্ণ আলোচনার বিষয়। Stomach ক্যান্সারের লক্ষণ গুলি হলো –
– কিছু খেলেই বদহজম বা indigestion হওয়া। এছাড়া হার্টবার্ন হওয়াও এই ক্যান্সারের একটি অন্যতম symptom.
– খাবার খাওয়ার পর পেটে ব্যথা বা অস্বস্তি হওয়া যার ফলে বমি বমি ভাব অনুভব করা এবং বমি হওয়া।
– appetite বা খাওয়ার ইচ্ছা কমে যাওয়া।
– অজানা কারণে হটাৎ শরীরের ওজন কমে যাওয়া।
প্রতিরোধ:
– ধূমপান বা smoking সম্পূর্ণ ভাবে এড়িয়ে চলতে হবে।
– diet এর মধ্যে ফল এবং শাকসবজিতে সমৃদ্ধ খাবারের পরিমাণ বাড়াতে হবে।
– Salt-preserved এবং smoked খাবার খাওয়া বন্ধ রাখতে হবে।
– এই ধরনের ক্যান্সারে হেলিকোব্যাক্টর পাইলোরি (H. pylori) সংক্রমণ হতে পারে। আক্রান্ত ব্যক্তি কে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এর চিকিৎসা করতে হবে।
colon cancer, stomach cancer ছাড়া বয়স্ক পুরুষ এবং মহিলা দের মধ্যে ত্বকের ক্যান্সার বা skin cancer এর কথা বলতেই হয়। Skin cancer এর লক্ষণ গুলি হলো
– ত্বকের উপর নতুন কোনো ক্ষত হলে তা সহজে heal হয় না।
– আগে থেকে ত্বকের উপর উপস্থিত থাকা তিলের size বা shape বা রঙের পরিবর্তন হওয়া
– চামড়ার উপর একাধিক রঙ এবং irregular আকারের তিলের উপস্থিতি দেখা যায়।
প্রতিরোধ:
– নিয়মিত ত্বক পরীক্ষা করাতে হবে এবং কোনো রকম পরিবর্তন দেখা গেলেই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
– বাইরে বেরোনোর আগে অতি অবশ্যই high SPF যুক্ত সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে হবে।
– সূর্যের আলোর নিচে বেশি থাকা ত্বকের পক্ষে ক্ষতিকারক হতে পারে তাই ট্যানিং এড়িয়ে চলতে হবে।
– বাইরে গেলে এমন পোশাক পরতে হবে যাতে সূর্যালোক ত্বকে কম লাগে।
তাহলে আমাদের তিনদিনের আলোচনা থেকে বোঝাই যাচ্ছে বয়সের সাথে সাথে শরীরের যত্ন নেওয়া কতটা প্রয়োজনীয়। যে কোনো জিনিসে আয়ু বাড়ায় সাথে সাথে wear and tear হওয়া খুবই স্বাভাবিক, আমাদের শরীরের ক্ষেত্রেও এরকম হওয়া আশ্চর্য নয়। সঠিক diet আর physically active থাকার মাধ্যমে আমরা এই সমস্যা গুলি কে এড়িয়ে চলতে পারি তবে কিছু সমস্যা আসলে ভয়ের কিছু নেই। কোনরকম সমস্যা হলে আমরা আছি আপনার পাশে। একসাথে fight করলে কেউ আমাদের হারাতে পারবে না। মনে সাহস রাখুন দেখবেন একদিন ঠিক সব ঠিক হয়ে যাবে।